দেলোয়ার হোসেন সোহেল তানোর:  আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজশাহী-১ আসন তথা তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলায় আ"লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠন একদম শক্ত পক্ত অবস্থানে আছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত শান্তি সমাবেশ ও বিভিন্ন দলীও কর্মসূচি অনুযায়ী প্রোগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে রাজশাহী-১ আসনের আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠন।

রাজশাহী- ১ আসনের বর্তমান এমপি ও সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি/সম্পাদক ওমর ফারুক চৌধুরী। তার সঠিক নেতৃত্বে তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনকে এক সুতাই বাধাঁ পড়েছে। সংসদ নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠন ও শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী করার লক্ষ্যে তানোর ও গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন পৌরসভা,ইউপি ও ওয়ার্ড পর্যায়ে আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপির পক্ষে দলীয় মিটিং মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান দেশের আইকন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন ফারুক চৌধুরী।

একটা সময় ছিলো রাজশাহী জেলা বিএনপির অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ছিলো জেলা আওয়ামী লীগ সহ উপজেলা আওয়ামী লীগ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ঠিক সে সময় আওয়ামী লীগের শক্তিশালী ও পাওয়ারফুল ম্যান হিসাবে জেলা বিএনপির সাথে লড়াই করে ছিলেন ফারুক চৌধুরী শুধু তাই নয় তানোর গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির ঘাঁটিকে তঁছনছ করে দিয়ে বিএনপির নেতাদের ঘরে তুলে দিয়ে ছিলেন এই ফারুক চৌধুরী। সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন উপজেলায় যেখানে বিএনপির তান্ডব মিটিং মিছিল হরতাল হচ্ছে কিন্তু তানোর গোদাগাড়ীতে বিএনপির মিটিং মিছিল তো দুরের কথা নেতাকর্মীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না রাজনৈতির মাঠে,, আর এটার একমাত্র কারণ এমপি ফারুক চৌধুরী সক্রিয়ভাবে রাজনৈতির মাঠে আছে বলে। আওয়ামী লীগ সংগঠনের সিনিয়র এমপি ও নেতা হিসাবে নিজেকে বারবার প্রমাণ দিয়ে আসছেন ফারুক চৌধুরী। শুধু তাই নয় আওয়ামী লীগ রাজনীতির মাঠে দ্রুত বিস্তার দেখে তাকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বানিয়েছেন, পরবর্তীতে তাকে দুইবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে শিল্প প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

রাজনীতিতে আসার আগেই ওমর ফারুক চৌধুরী প্রায় দুইযুগ আগেই সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। তানোর গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন ইউপি ও ওয়ার্ডে সরজমিনে ঘুরে দেখা মিলেছে আওয়ামী লীগের অভিভাবক ও নেতা হিসাবে একনাম ফারুক চৌধুরী আর তিনি আছে বলেই বিএনপি নেতারা মাথা চাঁড়া দিতে পারে না এবং পারছে না। রাজশাহী-১ আসনে আওয়ামী লীগ থেকে ফারুক চৌধুরীর বিকল্প কোনো প্রার্থী হলে নৌকা প্রতিকের পরাজয় ও দলীয়ভাবে জিমে পরবে বলে মন্তব্য করেছেন স্হানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ কারন হিসাবে তারা বলেন প্রায় দুই যুগ থেকে তানোর গোদাগাড়ী উপজেলার ইউপি ও ওয়ার্ডের পাড়া মহল্লায় নৌকার পক্ষে পদার্পণ করে আসছেন ফারুক চৌধুরী। জনসাধারণ ও ফারুক চৌধুরীকে নিজের ঘরের সন্তান হিবে মনে করেন এবং তারা আগামীতে ফারুক চৌধুরীকেই তথা নৌকা মার্কার জয় করাবে এবং এলাকার চলমান উন্নয়ন বুঝে নিবেন এটাই তাদের আশা।

সেই হিসাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো নৌকা প্রতিক পাচ্ছেন ফারুক চৌধুরী এটা নিশ্চিত বলে মন্তব্য নেতৃবৃন্দর তাইতো তানোর গোদাগাড়ী উপজেলা,পৌরসভা ও ইউপির ওয়ার্ড গুলোতে ফারুক চৌধুরী তথা নৌকার পক্ষে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রচার প্রচারনা চলমান রেখেছেন আওয়ামী লীগ সহ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।